মিসরের হোটেল থেকে বাংলাদেশি বিউটি এক্সপার্টের মরদেহ উদ্ধার
মিসরের রাজধানী কায়রোর একটি হোটেল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিউটি এক্সপার্ট, বাংলাদেশি কমিউনিটির পরিচিত মুখ, বাংলাদেশি-আমেরিকান বংশোদ্ভূত ফাতেমা খান খুকির (৪৪) মরদেহ।
সাত দিন আগে ফাতেমা ব্যক্তিগত ভ্রমণে কায়রো গিয়েছিলেন। ২১ জুলাই নিজ হোটেল কক্ষে তাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় পুলিশ। পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে, ফাতেমাকে হত্যা করা হয়েছে।
কায়রোর আমেরিকান দূতাবাস বাংলাদেশে ফাতেমার বোনকে টেলিফোনে এই মৃত্যুর খবর জানিয়েছে। তবে কীভাবে নিজ হোটেল কক্ষে ফাতেমার মৃত্যু হলো, এ ব্যাপারে কোনো তথ্য প্রকাশ করা হয়নি। ফাতেমার এক নিকটাত্মীয় গণমাধ্যমকে জানান, কায়রোর পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমেছে। লাশের ময়নাতদন্তের পর ঘটনার বিস্তারিত জানাবে।
ফাতেমা খান বিউটি এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করতেন। তিনি কিছুদিন মেসি’জ-এ কাজ করেছেন। তিনি নিউজার্সিতে একাই বসবাস করতেন। ফেনীর মেয়ে ফাতেমা খান বিবাহ-বিচ্ছেদের পর যুক্তরাষ্ট্রে থাকতেন।
ফাতেমা খান খুকির মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার বান্ধবী জাতীয় পার্টির নেত্রী শাহজাদী নাহিনা নূর। তিনি নিজের ফেসবুক পেজে লেখেন, ‘আমাদের প্রিয় বন্ধু ফাতেমা খান খুকি আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) কোভিড-১৯ সংক্রমিত হয়ে নয়, সাত দিন আগে মিশরের একটি হোটেলে তার মরদেহ পাওয়া গেছে। এক বন্ধু বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। গত সপ্তাহে তার জন্মদিন ছিল। আমি বাকরুদ্ধ। কে তাকে হত্যা করলো বা কীভাবে মারা গেল, তার কেউ জানে না।’
ফাতেমা খানের বান্ধবী নিউইয়র্কের বাংলা টিভির উপস্থাপিকা শারমিনা সিরাজ জানান,”খুকি কেন মিসর গিয়েছিলেন, কারও সঙ্গে গিয়েছিলেন কি না, কিংবা কারও সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন কি না; এমন কোনো কিছুই আমরা জানি না। তবে তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি তিনি প্লাস্টিক সার্জারির একটি কাজে মিসর গিয়েছিলেন।”
পরিবার ফাতেমা খান খুকির মরদেহ মিসর থেকে বাংলাদেশে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু তিনি আমেরিকার নাগরিক হওয়ায় তদন্তের স্বার্থে মরদেহ সে দেশে নিয়ে যাওয়া হবে বলে পরিবার সূত্র জানিয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চ শিক্ষা : বাংলাদেশিদের সাফল্য ও নতুনদের করণীয়
দক্ষিণ কোরিয়ায় উচ্চ শিক্ষা : বাংলাদেশিদের সাফল্য ও নতুনদের করণীয়১৪ জুলাই, মঙ্গলবার – দক্ষিণ কোরিয়া সময় : রাত ৯.৩০টা বাংলাদেশ সময় : বিকেল ৬.৩০ টা সঞ্চালনায় : ডা. মহিউদ্দিন মাসুমসমন্বয় : ওমর ফারুক হিমেলঅতিথি : ড. আশরাফ হোসেন রাসেল, সাবেক রিসার্চ প্রফেসর, কোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ড. মো. হাসানুজ্জামান, পোস্ট ডক্টোরাল ফেলো, উলসান বিশ্ববিদ্যালয় ড. মোহাম্মদ আজম খান, পোস্ট ডক্টোরাল ফেলোড. আবিদুর রহমান, গবেষক, কিয়ংহি বিশ্ববিদ্যালয়https://www.facebook.com/akashjatrabd
Posted by AkashJatra on Tuesday, July 14, 2020