করোনাকালে ২৩০ কোটি টাকা আয় বিমান বাংলাদেশের

করোনাকালে শতাধিক পণ্যবাহী এবং বেশ কিছু চার্টার্ড ফ্লাইট চালিয়ে গত তিন মাসে প্রায় আড়াই শ কোটি টাকা আয় করেছে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস।

বিমানের তথ্য অনুযায়ী, এপ্রিল থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত তিন মাসে ১০৯ টির বেশি চার্টার্ড ও কার্গো পণ্যবাহী ফ্লাইট পরিচালনা করেছে বিমান। এসব ফ্লাইট থেকে প্রায় আড়াই শ কোটি টাকা আয় করেছে। এর মধ্যে এপ্রিলে ৪০ কোটি, মে-তে ৯৪ কোটি এবং ২৫ জুন পর্যন্ত ১০০ কোটি টাকা আয় করেছে বিমান। জুলাইয়ে এই আয় বাড়ার আশা করছে কর্তৃপক্ষ।

দৈনিক প্রথম আলাের প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ২০১৯ সালে ২১৮ কোটি টাকা মুনাফা করেছিল বিমান বাংলাদেশ, যার বড় একটা অংশ ছিল হজ ফ্লাইটের আয়। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রীর মধ্যে বিমানের হজ ও শিডিউল ফ্লাইটে যান ৬৩ হাজার ৫৯৯ জন। সেই হজ মৌসুমে মোট ৩৬৫টি ফ্লাইট পরিচালনা করে বিমান। চলতি বছর হজ ফ্লাইট থেকে ৩০০ কোটি টাকা আয়ের লক্ষ্য স্থির করা হলেও বাইরের দেশের মুসল্লিদের জন্য নিষেধাজ্ঞা থাকার কারণে এই বড় আয় থেকে বঞ্চিত হল বিমান বাংলাদেশ।

Travelion – Mobile

করোনা পরিস্থিতিতে মার্চের শেষ দিকে বিমানের সব রুট বন্ধ হলেও খরচ কমেনি। উড়োজাহাজের রক্ষণাবেক্ষণ, বেতন, অফিস খরচ সবই আছে। এর সঙ্গে যোগ হয় বিক্রি হওয়া টিকিটের মূল্যও শোধ করার দায়িত্ব।

সব মিলিয়ে গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত তিন মাসে গড়ে বিমানের যাত্রী কমে ৩৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ। এপ্রিলের শুরুতে এটি একেবারে শূন্যে নেমে আসে। অথচ বিমানের প্রতি মাসে ১৮টি উড়োজাহাজের রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয়ে প্রয়োজন হয় ২৬৬ কোটি টাকা। এপ্রিলের মধ্যে বিমান ১ হাজার ২৭৯ কোটি টাকার আর্থিক চাপে পড়ে যায়। তাই সরকারের কাছ থেকে এক হাজার কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা নিতে হয় বিমানকে।

চার্টার্ড ও কার্গো ফ্লাইট থেকে আড়াই শ কোটি টাকা আয় হলেও এ সময় প্রতি মাসে বিমানের খরচ হয়েছে ২৬০ কোটি টাকা।

রুট ও আয় কমে যাওয়ায় বিমানের সব কর্মকর্তার ওভারটাইম ভাতা বাতিল করা হয়েছে। একই সঙ্গে ষষ্ঠ থেকে তদূর্ধ্ব কর্মকর্তাসহ ককপিট এবং কেবিন ক্রুদের মূল বেতনের ১০ শতাংশ হারে কাটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিমান কর্তৃপক্ষ। তবে বেতন কামানো হলেও বিমানের কারও চাকরি যায়নি।

করোনাময় বিশ্ব : কেমন আছেন পর্তুগালপ্রবাসী বাংলাদেশিরা (পর্ব ৩)

করোনাময় বিশ্ব : কেমন আছেন পর্তুগালপ্রবাসী বাংলাদেশিরা পর্ব ৩৩০ জুন, মঙ্গলবার – পর্তুগাল : বিকেল ৫ টা , ইউরোপ : সন্ধ্যা ৬ টা, বাংলাদেশ : রাত ১০ টা অতিথি: শাহ আলম কাজল- সভাপতি , বাংলাদেশ কমিউনিটি অব পোর্তো, পর্তুগালমহিন উদ্দিন- প্রবাসী ব্যবসায়ী, পোর্তো কমিউনিটি সংগঠক, পর্তুগালকফিল উদ্দিন ভূঞা- পোর্তো প্রবাসী , নতুন প্রজন্মের উদ্যেক্তাসঞ্চালনায় : আহমেদ তোফায়েল, সাংবাদিক ও উপস্থাপকসমন্বয়ক : রনি মোহাম্মদ, প্রবাসী সংবাদযোদ্ধা, পর্তুগাল

Posted by AkashJatra on Tuesday, June 30, 2020

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!