নিউইয়র্কে স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেসের ১২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

সেবার মান আরো বৃদ্ধির প্রত্যয়

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের ‘সেবার মান আরো বৃদ্ধি’র প্রত্যয়ে বর্ণাঢ্য আয়োজনে উদযাপন করা হয়েছে অন্যতম জনপ্রিয় মানি ট্রান্সমিটার প্রতিষ্ঠান ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেসের ১২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ।

বুধবার (১২ জুলাই) সিটির উডসাইডের গুলশান ট্যারেসে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম ।

স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস ইউএসএ’র প্রেসিডেন্ট ও সিইও আব্দুল মালেকের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেট, বাংলাদেশ এবং স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস ইউএসএ’র চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ।

বক্তব্য রাখছেন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেসের চেয়ারম্যান  কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ এবং প্রেসিডেন্ট ও সিইও  আব্দুল মালেক।
বক্তব্য রাখছেন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল ড. মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ এবং প্রেসিডেন্ট ও সিইও আব্দুল মালেক।

আশরাফুল হাসান বুলবুলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা খান মিরাজ, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান, সোনালী এক্সচেঞ্জ ইনক’র প্রেসিডেন্ট ও সিইও দেবশ্রী মিত্র, বিএ এক্সপ্রেস-এর প্রেসিডেন্ট ও সিইও আতাউর রহমান, সানম্যান এক্সপ্রেস-এর প্রেসিডেন্ট ও সিইও মাসুদ রানা তপন, সাবা এক্সপ্রেস-এর প্রেসিডেন্ট ও সিইও এ এইচ এম নাজমুল করীম।

Travelion – Mobile

গ্রহকদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন তালুকদার, ঢাকা আহসানিয়া মিশন ইউএস চ্যাপ্টারের সাধারণ সম্পাদক আনিসুল কবীর জাসির ও ব্রুকলীনে বসবাসকারী মাহবুবুর রহমান এবং ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’জ্যাকসন হাইটস শাখার ম্যানেজার মতিউর রহমান।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা,ব্যবসায়ী,কমিউনিটি নেতাসহ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’র অনেক গ্রহক উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা,ব্যবসায়ী,কমিউনিটি নেতাসহ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’র অনেক গ্রহক উপস্থিত ছিলেন।

প্রধান অতিথি ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’ ১২ বছর পূর্তিতে অভিনন্দন জানিয়ে ড. মনিরুল ইসলাম বলেন, দেশের অর্থনীতিতে রেমিটেন্স আর এক্সপোর্ট বিশেষ অবদান রেখে চলেছে। মহামারী করোনা আর ইউক্রে-রাশিয়ার যুদ্ধের পরও বাংলাদেশ টিকে আছে প্রবাসীদের রেমিটেন্সের কারনে। আজ দেশে পদ্মা সেতু স হবড় বড় মেঘাপ্রকল্প হচ্ছে প্রবাসীদের রেমিটেন্সের কারনেই। তিনি দেশের কল্যানে প্রবাসীদের আরো ভূমিকা রাখার আহবান জানান।

কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’ যাত্রা শুরুর স্মৃতিচারণ করে বলেন, ব্যাংক প্রতিষ্ঠা আমার স্বপ্ন। সেই স্বপ্নের একটি অংশ ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’। ১২ বছর ধরে যে প্রতিষ্ঠান প্রবাসীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছে এবং আগামীতেও সেবার মান আরো বাড়বে।

তিনি বৈধপথে ব্যাংকের মাধ্যমে দেশে অর্থ পাঠানো ও বিনিয়োগের জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, বিগত দিনে ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’ প্রবাসীদের সহযোগিতায় ১২ বিলিয়ন ডলার দেশে প্রেরণ করা সম্ভব হয়েছে। ‘আমরা পারি, আমরাই পারবো’-প্রধানমন্ত্রীর এই মূলমত্র হচ্ছে প্রবাসীদের রেমিটেন্স।

অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, ব্যবসায়ী,কমিউনিটি নেতাসহ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’র অনেক গ্রহক উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, ব্যবসায়ী,কমিউনিটি নেতাসহ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’র অনেক গ্রহক উপস্থিত ছিলেন।

সিইও আব্দুল মালেক ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’ প্রতিষ্ঠার স্মৃতিচারণ করে বলেন, ২০১০ সালে নিউইয়র্ক সফলকালীন স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের সম্মানিত চেয়ারম্যান প্রবাসীদের নিরাপদে অর্থ প্রেরণ আর দেশের কথা ভেবে তার স্বপ্নের কথা জানান। সেই স্বপ্ন আজ বাস্তব, ২০১১ সালের জুলাই মাসে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয়। আজ ১২ বছরে ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’। তবে এই যাত্রা সহজ ছিলো না।

আব্দুল মালেক বৈধ পথে দেশে অর্থ প্রেরণের জন্য প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান বলেন, অবৈধ পথে বা হুন্ডির মাধ্যমে দেশে অর্থ প্রেরিত হলে সেই অর্থ সঠিকভাবে ব্যবহৃত হবে না। এই অর্থ মাদক, নেশাসহ খারাপ কাজে ব্যবহৃত হবে। তাই নতুন প্রজন্ম সহ দেশবাসীকে রক্ষায় বৈধ পথে অর্থ প্রেরনের বিকল্প নেই।

তিনি ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’-এর সেবার মান আরো বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, নিউইয়র্কে ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’-এর ৮টি শাখা পরিচালিত হচ্ছে এবং তাদের প্রায় এক লাখ গ্রাহক রয়েছেন

অনুষ্ঠানে মুক্তিযোদ্ধা, ব্যবসায়ী,কমিউনিটি নেতাসহ‘স্ট্যান্ডার্ড এক্সপ্রেস’র অনেক গ্রহক উপস্থিত ছিলেন।

প্রবাসের সব খবর জানতে, এখানে ক্লিক করে আকাশযাত্রার ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকার অনুরোধ

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!