সাবমেরিন ধ্বংসকারী পি-৮আই বিমান ভারতের হাতে
চীনের সঙ্গে উত্তপ্ত পরিস্থিতির মাঝেই ভারতীয় নৌবাহিনীর অস্ত্রভাণ্ডারে সাবমেরিন ধ্বংসকারী আরও চারটি পি-৮আই বিমান যোগ হচ্ছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আগামী বছরই সেগুলো ভারতের হাতে আসবে বলে জানা গেছে। সব কিছু ঠিকঠাক ২০২১ সালে আরও ৬টি পি-৮ আই বিমান কেনা হতে পারে। এতে ভারত মহাসাগরে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও মজবুত হবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য বিশেষভাবে তৈরি পি-৮ আই বিমানটি উপকূল এলাকায় নজরদারি, শত্রুপক্ষের জাহাজ এবং সাবমেরিনের অবস্থান জানা এবং প্রয়োজনে আঘাত হানার ক্ষেত্রে এই বিমান ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী। ২০০৯ সাল থেকেই ভারতীয় নৌবাহিনীর অস্ত্রভাণ্ডারে আছে এই পি-৮১ বিমান।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিরক্ষাকে জোরদার করার পাশাপাশি, নানা আঞ্চলিক শক্তির সঙ্গে যুঝতে হারপুন ব্লক-২ ক্ষেপণাস্ত্র এবং হালকা ওজনের টর্পেডোকে এই বিমানের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, শক্তিশালী রেডিও সিগনালের মাধ্যমে যা কিনা শত্রুপক্ষের সাবমেরিন এবং জাহাজ, দুই-ই ধ্বংস করতে সক্ষম।
আরও পড়তে পারেন : মঙ্গল গ্রহে আরবের প্রথম মহাকাশযান পাঠাল আমিরাত
পি-৮ আই বিমানের অন্তর্ভুক্ত এই হারপুন ব্লক-২ ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা প্রায় ২ হাজার ২০০ কিলোমিটার। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭৮৯ কিলোমিটার বেগে নির্ভুল লক্ষ্যে ছুটে গিয়ে শত্রুপক্ষের বিমানে আঘাত হানতে পারে সেটি। শক্তিশালী রেডিও সিগনালের মাধ্যমে শত্রুপক্ষের সাবমেরিন এবং জাহাজ, দুই-ই ধ্বংস করতে সক্ষম। এমনকি গোপনেও যদি শত্রুপক্ষের সাবমেরিন হানা দেয়, নিমেষে তাকে ধ্বংস করতে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্রবাহী বিমান।
সম্প্রতি লাদাখে চীনের সঙ্গে সংঘাত চলাকালীন এই বিমানের মাধ্যমেই নজরদারি চালানো হয়। গলওয়ান উপত্যকায় চীনা সেনাদের সঙ্গে সংঘর্ষের পর সতর্ক অবস্থানে আছে দুই দেশের সেনারা। সীমান্ত বিবাদ নিয়ে এর আগেও বহুবার সংঘর্ষে জড়িয়েছে দুই দেশ। কারন ভারতের সঙ্গে প্রায় ৪ হাজার ৩৮৮ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে সীমানা রয়েছে চীনের।
কেমন আছেন কাতারপ্রবাসী বাংলাদেশিরা
কেমন আছেন কাতারপ্রবাসী বাংলাদেশিরাবীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর ফারুক চৌধুরী, উপদেষ্টা – বাংলাদেশ কমিউনিটি, কাতারমোহাম্মদ মোসলেম উদ্দিন , বিজনেস ম্যানেজার, আল-জামান এক্সচেঞ্জ, আমিন রসুল (সাইফুল), সেক্রেটারি-জেনারেল – বাংলাদেশ কমিউনিটি কাতার সমন্বয় ও সহযোগিতা : নুর মোহাম্মদ, লেখক ও সাংবাদিকসঞ্চালনায় : আহমেদ তোফায়েল, সাংবাদিক ও উপস্থাপক
Posted by AkashJatra on Monday, July 20, 2020