দক্ষিণ আফ্রিকায় তীব্র লোডশেডিং, বিপাকে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা
দক্ষিণ আফ্রিকায় দৈনিক ৮ থেকে ১০ ঘন্টা পর্যন্ত লোডশেডিং হচ্ছে। যা গতমাসে দুই থেকে চার ঘন্টা ছিলো। দেশটির বেশিরভাগ বড় শহরগুলো বিদুৎ পরিস্থিতি একই রকম। এ পরিস্থিতিতে চরম ভাবে ক্ষতির মুখে পড়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা। কবে নাগাদ উন্নত হবে তারও কোন সঠিক বার্তা দিতে পারছে না কর্তৃপক্ষ ।
প্রবাসের সব খবর জানতে, এখানে ক্লিক করে আকাশযাত্রার ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকার অনুরোধ
ফোর্ডসবাগের বি-লেফ রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ নিশান জানান, জেনারেটর ও চাকল দিয়ে বিদুৎতের ঘাটতি কাটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি কিন্তু বড় লোডশেডিং চালিয়ে নেওয়া ব্যবসায়ী ক্ষতি মুখে পড়ছি। অথচ গত ১ যুগে কখনও এমন পরিস্থিতিতে পড়িনি।
জোহানসবার্গে গ্রোসারি ব্যবসা ইমরান আলী বাবলু বলেন, গত ডিসেম্বরের চেয়ে এবারের ডিসেম্বর বেচাবিক্রী অর্ধেকে নেমে এসেছে। জানিনা কবে লোডশেডিং বন্ধ হবে। করোনায় ব্যবসায়ীক ক্ষতি এখন পর্যন্ত কাটিয়ে উঠতে পারিনি আমরা।
কাপড় ব্যবসায়ী জসিম বলেন, ছুটির দিন ছাড়া সপ্তাহের বাকী দিন গুলো প্রয়োজনের সময় বেশি লোডশেডিং বেশি হচ্ছে। দিন রাতে সমানে বিদুৎ থাকছেনা। দুই ঘন্টা থাকে তো চার ঘন্টা থাকছে না। এখানে মাঝেমধ্যে বিদুৎ আছে।
ফোডসবাগের ফ্রি -মাকের্টে ইলেকট্রিক ব্যবসায়ী জামাল উদ্দীন বলেন, বিদুৎ না থাকলে ক্রেতা হয় না। এভাবে ব্যবসা কমতেছে। ক্রিসমাস চলতেছে কিন্ত ক্রেতার তেমন সমাগত নাই।