কুয়েতে জেলহত্যা দিবস পালন

কুয়েতে জেলহত্যা দিবস পালন করেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এ উপলক্ষে কুয়েত কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয়।

বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) রাতে রাজধানী কুয়েত সিটির ওতানিয়া হলিডে হোটেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মোরশেদ আলম বাদল।

কুয়েত প্রবাসের সব খবর জানতে, এখানে ক্লিক করে আকাশযাত্রার ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে যুক্ত থাকার অনুরোধ

Travelion – Mobile

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কুয়েত শাখার আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব মুরাদুল হক চৌধুরীর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন আব্দুল হাই ভূঁইয়া এবং প্রধান বক্তা ছিলেন আশরাক আলী ফেরদৌস।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সালাম, আব্দুর রহমান ও নাসির উদ্দিন খোকন।

আরও পড়তে পারেন : ফ্রান্সে জেলহত্যা দিবসে আওয়ামী লীগের আলোচনা ও দোয়া মাহফিল

বক্তব্য রাখেন, মিজানুর রহমান মিজান, আব্দুল আজিজ তাজউদ্দিন, ফয়ছল, আলম, নোমান আহমেদ, আহাদ আম্বিয়া, খোকন, প্রদীপ সূএধর, প্রজিত, পাল, উদ্দিন তালুকদার, আহমেদ, সৈয়দ, সয়ফুল, মিয়াসহ আরও অনেকে।

সভায় বক্তারা বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর জাতীয় চার নেতাকে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর জেলের ভেতরে হত্যা করা হয় বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করার জন্য।’

বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কলঙ্কজনক দিন ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বর এবং ২০০১ সালের ২১ আগস্ট। এই তিনটি দিনই একই সূত্রে গাঁথা উল্লেখ করে আওয়ামী নেতারা বলেন, স্বাধীনতাবিরোধী চক্র এসব হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করে বাংলাদেশকে আবারও পাকিস্তানে ফিরিয়ে নিতে চেয়েছিল।’

‘কিন্তু তারা ব্যর্থ হয়েছে। দেশ আজ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্ব দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে’, বক্তারা যোগ করেন।

আরও পড়তে পারেন : কুয়েতের বাইরে অবস্থান ৬ মাসের বেশি হলে ‘আকামা’ বাতিল

এই ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে আবারও রাষ্ট্রক্ষমতায় আনতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহবান জানান নেতারা হবে।

আলোচনা সভা শেষে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও জাতীয় চার নেতাসহ সকল শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!