সব আসনে যাত্রী নিয়েই চলাচল করবে উড়োজাহাজ

দেশের অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটগুলোতে আসন ফাঁকা না রেখে আগের মতোই ধারণক্ষমতার সব আসন পূর্ণ করেই ফ্লাইট চলাচল করবে। জরুরী প্রয়োাজনের জন্য তবে উড়োজাহাজের সামনের অথবা পেছনের দুটি করে মোট চারটি আসন ফাঁকা রাখতে হবে।

রোববার থেকে কার্যকর হওয়া এ-সংক্রান্ত একটি নির্দেশনা দিয়েছে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)। নতুন সিদ্ধান্ত কাল থেকেই কার্যকর করতে যাচ্ছে বিমান সংস্থাগুলো।

এ বিষয়ে বেবিচকের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মফিদুর রহমান গণমাধ্যমেকে বলেছেন, করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে অভ্যন্তরীণ রুটে প্রতিটি ফ্লাইটের মোট আসনের ২৫ শতাংশ আসন ফাঁকা রেখে যাত্রী বহন করত। এখন বিমানবন্দরগুলোতে যাত্রী ও বিমান সংস্থাগুলো স্বাস্থ্যবিধি মানছে। নিয়মের মধ্যেই সবাই চলছে। এই বিবেচনায় রোববার থেকে মোট আসনের শতভাগ যাত্রী নিয়ে অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইটগুলো চলতে পারবে।

Travelion – Mobile

বেবিচকের চেয়ারম্যান বলেন, আসন পূর্ণ করে ফ্লাইট চলাচল করলেও অন্যান্য স্বাস্থ্যবিধি আগের মতোই মানতে হবে। আগে যাত্রীদের ফ্লাইটে ওঠার আগে শরীরের তাপমাত্রা মাপা, মাস্ক ও হ্যান্ড গ্লাভস বিমান সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে সরবরাহ করা হতো। এখন থেকে যাত্রীদের ফেসশিল্ডও দেওয়ার নির্দেশ হয়েছে।

করোনাভাইরাসের কারণে গত মার্চ মাস থেকে অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট চলাচলে নিষেধাজ্ঞা দেয় বেবিচক। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ১ জুন ঢাকা থেকে সৈয়দপুর, চট্টগ্রাম ও সিলেটে সীমিত পরিসরে ফ্লাইট চালু করা হয়। পরবর্তী সময়ে বাকি চারটি রুটে ফ্লাইট চলাচল শুরু হয়। বর্তমানে প্রতিদিন ঢাকা থেকে অভ্যন্তরীণ ৭টি রুটে ইউএস বাংলা এয়ারলাইনস, নভো এয়ার ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ৪০টির বেশি ফ্লাইট চলছে। একই সঙ্গে যাত্রীসংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়া করোনার কারণে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হচ্ছে জানিয়ে ৭৫ শতাংশ যাত্রী বহনের বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়ার কথা বলছিল বিমান সংস্থাগুলো। পরে বেবিচক এই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।

ইউএস বাংলা এয়ারলাইনসের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) মো. কামরুল ইসলাম আকাশযাত্রাকে বলেন, “করোনা পরিস্থিতির কারণে এতদিন প্রতি ফ্লাইটে ২৫ শতাংশ যাত্রী কম নেওয়া হতো। কিন্তু টিকিটের ভাড়া বাড়ানো হয়নি। এতে আয় কম হলেও ফ্লাইট চালু রাখা হয়। বেবিচকের নতুন সিদ্ধান্তে কিছুটা ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে। তবে স্বাস্থ্যবিধি পুরোপুরি মেনে চলা হবে”।

দূরপ্রাচ্য উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা: পর্ব ৬

দূরপ্রাচ্য উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা: পর্ব ৬ আলোচনার বিষয় "জাপানে বাংলাদেশি ডিভিএম গ্র্যাজুয়েটদের সুযোগ ও সম্ভাবনা"লাইভ: ১২ সেপ্টেম্বর, শনিবার, রাত ৭ .৩০ ( বাংলাদেশ), রাত ১০:৩০ ( জাপান)সমন্বয় ও সঞ্চালনায় : ড. নবীউল ইসলাম রবিন, সহকারী অধ্যাপক (নিউরোসায়েন্স), ইয়ামাগুচি বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানআলোচকবৃন্দ:১. ডা. মো. গোলজার হোসেন, (ডিভিএম, এমএস, পিএইচডি) , বিশেষভাবে নিযুক্ত সহকারি প্রফেসর, ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান২. ডা. মো: আব্দুল মাসুম,(ডিভিএম, এমএস, পিএইচডি) , JSPS পোস্টডক্টরাল ফেলো, হোক্কাইডো বিশ্ববিদ্যালয়, জাপান৩. ডা. রায়হানা নাসরিন ফেরদৌসী, (ডিভিএম, এমএস), পিএইচডি শিক্ষার্থী, ইয়ামাগুচি বিশ্ববিদ্যালয়, জাপানদেখতে পাবেন: https://www.facebook.com/akashjatrabd

Posted by AkashJatra on Saturday, September 12, 2020

যখনই ঘটনা, তখনই আপডেট পেতে, গ্রাহক হয়ে যান এখনই!